THE BEST SIDE OF অপূর্ণ প্রেমের গল্প

The best Side of অপূর্ণ প্রেমের গল্প

The best Side of অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Blog Article

“বন্ধুত্বের বোকা বোকা ঝগড়া, বোকা বোকা জোকস, প্রচুর পাগলামি, এই নিয়েই ছিল আমাদের স্কুল জীবন।”

পরের দিন নির্দিষ্ট সময়ে আমরা দল বেঁধে মাঠে পৌঁছে গেলাম। আমরা ঠিক করে নিয়েছি আমরা বিবাহিতদের সাপোর্ট করব। কারণ বিবাহিতদের ক্যাপ্টেন হচ্ছে বড় মামা। আমরা সবাই বড় মামাকে অনেক ভালোবাসি তাছাড়া বড় মামা ফুটবলার হিসেবে টুর্নামেন্ট জিতে অনেক প্রাইজ পেয়েছে। আস্তে আস্তে মাঠে মানুষের ভিড় বাড়তে লাগলো। বড় মামার দলে রয়েছে অন্যান্য মামারা এবং খালুরা। আর মুরাদ ভাইয়ের দলে রয়েছে মামাতো ভাই এবং খালাতো ভাই রা। খেলা শুরুর আগে সবাই এসে আমাদের কাছে দোয়া চেয়ে গেল। ভিড়ের ভিতরে সে এক ফাঁকে সবার অগোচরে এসে আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে বলল,” দোয়া করো”। আবারো সেই বুকের ভিতর ঢোল, তবলা,  হারমোনিয়াম বেজে উঠলো। তার সাহসে আমি পুরোপুরি হতভম্ব হয়ে গেলাম।

শিউলি মুখটা বাঁকা করে বলল ,”তুমি দেখো , মানুষের স্বভাব এত সহজে বদলায় না । কুকুরের লেজ যেমন সোজা হয় না।”

যাই হোক সে যে কি আনন্দ বলে বোঝাতে পারবোনা। আমরা সবাই কলার পাতায় করে রসমালাই খেলাম। খাওয়া-দাওয়া শেষে আবার কতক্ষণ আড্ডা চলল। আড্ডার এক পর্যায়ে হারুন বলল একটা গান হলে কেমন হয়। আমরা সবাই ওকে হাততালি দিয়ে উৎসাহ জানালাম। হারুন তার মিষ্টি গলায় গান শুরু করলো

আমি তখন ক্লাস নাইনে পড়ি। স্কুল থেকে বাসায় ফিরে দেখি হুলুস্থুল কাণ্ড। আম্মা ভীষণ কান্নাকাটি করছেন। আমার চাচি এবং পাশের বাসার খালাম্মারা আম্মার পাশে বসে আম্মাকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন। জানতে পারলাম নানী খুবই অসুস্থ। মেঝ মামা ফোন করে জানিয়েছে। তারপর থেকেই আম্মা খুব কান্নাকাটি করছেন।

কে আ...

স্কুল জীবনে বন্ধুত্ব রংধনুর সাত রং দিয়ে মাখা।

নিষ্পাপ সেই সম্পর্ক, খুনসুটি সেই মুহূর্ত।

দিশার এমন পাগলামী দেখে ওর এক বান্ধবী দিশার কাছে যায়। তারপর দিশাকে বলে….

একটু হাসিমুখে তাকানোর দৃশ্যটা যে কি মধুর

যখন মেয়েটি চিঠির বাকী অংশ হাতে নিল পড়তে, তখন সে কাঁপা কাঁপা হাতে চিঠিটি খুলে দেখতে পেল, সেখানে তার জন্যে আরো কিছু লিখে গেছে। সেখানে লিখা ছিল, এক সময় স্কুল জীবনে সবচেয়ে বেশি কথা তোমার সাথে হতো। আমাকে ছাড়া এক মহত্ত্ব ভালো লাগতোনা তোমার। তাই তোমার সাথে অধিক সময় কাটিয়েছি। একদিন না দেখলে কথা না বললে সেই দিনটা তোমার কষ্টে কাটতো। অভিমানে আড়ালে থাকলেও হৃদয় থেকে দূরে নয় তুমি। যে হৃদয়ে বৃন্দুবৃন্দ ভালোবাসার সিন্ধু গড়েছিলাম, খোদাই করে লিখেছিলাম তোমারই নাম। আর সেই তুমি স্বপ্ন ভেঙ্গে দিয়ে ব্যথার সাগরে ভাসিয়ে দুঃখের আগুনে জ্বালিয়ে নিশ্বঃ করে দিয়েছ। অন্তবিহীন এদু’চোখে স্বপ্ন দেখেছিলাম তোমাকে নিয়ে। তুমি নিঃশ্ব করে দিলে তবুও তোমার প্রতি আমার নাই কোন অভিযোগ। শুধু মনেরেখ এ জীবনে প্রথম মনটা দিয়ে ছিলাম তোমাকে। ভালোবাসার গল্প

তোমরা যাবার পর ডাক্তার আমার টেষ্ট রিপোর্টগুলো দেখে website বলেছিলো যে আমি নাকী একদম ঠিক আছি। আমার নাকী সামান্য একটু ছোট্ট প্রোবলেম দেখা দিয়েছে আর সেটা অপারেশন করালেই ঠিক হয়ে যাবে। তাই তো প্রায় ৩ দিন পর আমার অপারেশন করানো হয় আর আমি সুস্থ হয়ে যাই। কিন্তু তুমি একি প্রশ্ন বার বারকেনো করছো।

তুমি হয়তো বিশ্বাস করবে না ‘কিন্তু বিশ্বাস করো আমি যখন তোমায় প্রথম স্পর্শ করলাম তখন আমার গোটা শরীরে যেনো এক প্রকার বিদ্যুৎ বয়ে গেছিলো। তখন তোমাকে দেখে মনে হয়েছিলো যে আল্লাহ মনে হয় নিজ হাতে তোমায় আমার জন্য তৈরি করেছেন। তোমাকে সৃষ্টি করেছেন শুধু আমাকে ভালোবাসার জন্য। জানো তোমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবার পর ডাক্তার আমায় কি বলেছিলো!

মৃত্যুর আগের দিন নির্মাতা রাজুকে যা বলেছিলেন সালমান

Report this page